পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ সংলগ্ন লেক লাল কমলে ফিরে আসতে শুরু করেছে ঝাকে ঝাকে ডলফিন।কয়েকশ বছর আগে এখানে খেলা করতো হাজারো ডলফিন,তিমি ও হাঙর। কিন্তু বেশ কিছু কাল ধরে দেখা পাওয়া যাচ্ছিলো না এদের।
অভিযোগ আছে লেকের পাড়ে বেঞ্জিতে বসে প্রেমিক প্রেমিকারা বাদাম খেয়ে বাদামের খোসা ফেলে ডিস্টার্ব করবো ডলফিনদের।প্রেমিক পুরুষ নিজের পুরুষত্ব প্রদর্শনের জন্য প্রায়শই ঢিল ছুড়ে মারতো ডলফিনের গায়ে। এ ধরণের অত্যাচার থেকেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো প্রকৃতির এই আশ্চর্য প্রানীটি ঠিক যেমনটি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন ।
অভিযোগ আছে লেকের পাড়ে বেঞ্জিতে বসে প্রেমিক প্রেমিকারা বাদাম খেয়ে বাদামের খোসা ফেলে ডিস্টার্ব করবো ডলফিনদের।প্রেমিক পুরুষ নিজের পুরুষত্ব প্রদর্শনের জন্য প্রায়শই ঢিল ছুড়ে মারতো ডলফিনের গায়ে। এ ধরণের অত্যাচার থেকেই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো প্রকৃতির এই আশ্চর্য প্রানীটি ঠিক যেমনটি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন ।
ছবিঃফার্স্ট গেটের বাবুল ভাই
করোনার কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় এবং কাপলদের ক্যাচাল না থাকায় ডলফিন আবারো হাসছে,খেলছে। স্থানীয়দের প্রত্যাশা এমন ডলফিনদের মাতামাতিতে মেতে থাকুক লালকমল। পুরো দুমকি এখন শূন্যতায় ভুগলেও স্থানীয়রা ডলফিনের খবর শুনে খুব খুশী। নিষেধাজ্ঞা সত্যেও অনেক স্থানীয়রা পাছায় ছালা বেধে দেখতে চলে আসে ঢলফিন। যদিও এই সময় ছালা কতটূকু কার্যকর সেটা নিয়ে স্থানীয়রা মুখ খুলে নি।
ডলফিনের ব্যাপারে ফিশারিজ এর ৩ বর্ষের ছাত্র, রাজু জানান এই ধরণের ঘটনায় অবাকচোদ গোটা পবিপ্রবি। তারা তাদের ফ্যাকাল্টির সামনে ইলিশ মাছ খুলে ডলফিনের খেলনা লাগানোর আহ্বান করতে আন্দোলনে নামবে ঈদের পর।
-নিজস্ব প্রতিবেদক
Post a Comment